
আমার পরিচিতি ও যাত্রার শুরু
— জাদু ও জিনের অন্ধকার জগৎ থেকে আলোর পথে
“আমি মোঃ হাসান। একজন সাধারণ ব্যবসায়ী থেকে আজ আমি এমন এক পথে এসেছি, যেটা হয়তো আপনাদের মধ্যে অনেকের কাছেই অবিশ্বাস্য মনে হবে। কিন্তু এটি আমার জীবন, আমার সত্য।
আজ আমি আপনাদের সামনে আমার জীবনের সেই অন্ধকার সময়গুলোর কথা বলবো, যেগুলো আমার পরিবারকে প্রায় ধ্বংস করে দিয়েছিল—জাদু, জীন আর প্রতারণার এক ভয়ঙ্কর জগৎ।”
আজকে আপনাদের সামনে আমার পরিচয় তুলে ধরবো এবং কেন আমি এই জগতে আসলাম তার বিস্তারিত।
আমার নাম মোঃ হাসান। আমার এডুকেশনাল কোয়ালিফিকেশন হচ্ছে আমি মাস্টার্স পাস (MBS) . আর আমি একজন ব্যবসায়ী ছিলাম। আমার নিজস্ব একটি ছোট প্রতিষ্ঠান ছিল. আমি গ্রীনলীফ tea এই কোম্পানির owner ।
বর্তমানে ব্যাবসা বন্ধ আছে. জাদু ও জিনের মাদ্ধমে ব্যবসা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। জীন ও জাদুর কারণে আমি আর আমার পরিবার প্রায় নিঃস্ব হয়ে গেছি। অবশেষে জাদু ও জীন চালান করে আমার বাবাকে হত্যা করা হয় ।
আমি মূলত ২০০৩ সাল থেকে এই জগৎ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছি। সেই সম্পর্কে পরে বলবো।
আমার জীবনের ১৮ বছরের লড়াই: জীন ও জাদুর চিকিৎসায় ৭৫ লাখ টাকারও বেশি খরচ
আমি শেষ চার বছরে জীন ও জাদুর চিকিৎসার জন্য প্রায় ২৫ লাখ টাকার উপরে পে করি বিভিন্ন কবিরাজের থেকে সার্ভিস নেয়ার জন্য। এবং ৫০ লাখ টাকার উপর মেডিকেল ফি দেই । আমি কবিরাজ থেকে চিকিৎসা নেয়ার জন্য শেষ ১৮ বছরে প্রায় ৫০ লাখ টাকার উপরে স্পেন্ড করি ।
জীন ও জাদুর ভয়ঙ্কর থাবা: পরিবার ধ্বংস, বাবাকে হারানোর নির্মম বাস্তবতা
জীন ও জাদুর কারনে বাসার সবাই অসুস্থ থাকত সবসময় । কিছুদিন পর পর পরিবারের কাউকে না কাউকে মেডিকেলে ভর্তি করা লাগতো। ঘরের মধ্যে সবসময় বিনা কারণে অশান্তি থাকত। বিনা কারণে ঝগড়া হতো ।
আমার পরিবারের সদস্যরা বিনা কারণে আত্মহত্যা করতে চাইত। কেউ ছাদে উঠে যেত লাফ দেয়ার জন্য, কেউ বারান্দায় যেত লাফ দিয়ে নিচে পড়ার জন্য। কেউ ফাঁসি খেতে চাইতো ফেনের সাথে। কেউ ঘুমের টেবলেট খেয়ে ফেলত। কাউর বাঁচার ইচ্ছে ছিলোনা।
সবসময় জীন চালান করতো আমাদের পরিবারের উপরে , জাদু করতো, কাজ কর্মে বন্দিস লাগিয়ে রাখতো। চাকরি ছেড়ে দিলাম জিনের সমস্যার কারণে। জীবনে অনেক কিছু করার চেষ্টা করেছি, অনেক ব্যবসা করেছি।
সব জায়গায় লস আর লস । অনলাইনেও অনেক ট্রাই করেছি কিছু করার, কিছুই করতে পারিনি জীন ও জাদুর সমস্যার কারণে।
জীনের সমস্যার কারনে অনেক সময় আমি বাসায় থাকতে পারতাম না । ঘুম যেতে পারতাম না । ঘুমের মধ্যে ভয়ঙ্কর ভাবে কিসে চেপে ধরত। সব সময় ফজরের নামাজের পড়ে ঘুম যেতাম।
রাতে ভয়ে ঘুম যেতাম না। অনেক সময় পরিস্থিতি বেশী খারাপ হলে , বন্ধুদের বাসায় গিয়ে থাকতাম। ওরাও ভয়ে রাখতে চাইতনা।
পরিবারের সবাই খুব ভয়ংকরভাবে আক্রান্ত ছিল জীন ও জাদুতে। অবশেষে ওরা জাদু করে , চালান করে আমার বাবাকে হত্যা করে.
ভুয়া কবিরাজের প্রতারণা, জীন ও জাদুর সঠিক কারণ কেউ খুঁজে পায়নি
কবিরাজকে অনেক টাকা দিয়েছি, সব ধোকা বাজ. আর অনেকে কাজই জানেনা। মিথ্যা বলে বলে টাকা নিত। ফ্যামিলির সবাইকে বাঁচানোর জন্য হাওলাদ করে , ব্যবসার টাকা ভেঙে কবিরাজকে টাকা দিতাম।
কিন্তু তারা কখনো find করতে পারিনি আমাদের পরিবারের কি সমস্যা। তারা শুধু বলতো জাদু করছে। কিন্তু আমাদের ফ্যামিলিতে প্রচুর চালান জিনের সমস্যা ছিল। যা তারা বলতে পারতোনা।
বোনের বিবাহ বন্ধ করে রেখেছে। আমার বোনেরা সবাই আমার ছোট। সবাইর মাস্টার্স, MBA করা । তারাও কিছু করতে পারিনি অনেক চেষ্টার পরেও।
কেন আমি কবিরাজি শিখলাম
আসলে আমাদের পরিবারের আর্থিক অবস্থা তেমন ভালোনা। আল্লাহ যতটুকু দিছেন , শুকরিয়া। কবিরাজের পিছনে টাকা ঢালতে ঢালতে জমানো অর্থ শেষের পথে. কবিরাজদের চিকিৎসা আমার কাছে ভালো লাগিনি। তারা জীন বন্দি করতে পারতোনা। জাদুর সমস্যাও পুরাপুরি সমাধান করতে পারতোনা।
আমি নরমাল কোন কবিরাজ দেখায়নি। সব অনেক বড় বড় , নামকরা কবিরাজ দেখিয়েছি। কিন্তু তারা জিনের বিষয়ে কিছু বলতোনা। শধু বলতো জাদু আছে কেটে দিচ্ছি। কাটতো। ২-৩ দিন সুস্থ থাকতাম। আবার একই। আবার কয়েকজনে জিনের সমস্যা আছে বলছে। তারা বলে জীন বন্দি করতে অনেক টাকার দরকার। কেউ ১ লাখ কেউ দেড় লাখ।
সব রকম কবিরাজকে অনেক টাকা দিয়ে সার্ভিস নেই কিন্ত কাজের কাজ কিছুই হয়নি। আমি এখন তা বুজতে পারছি। তারা জীন বন্দি করতে পারতোনা। বা ভয় পেত। কঠিন কোন জাদু সম্পর্কে তাদের কোন আইডিয়া নেই. তারা সাধারণ জাদুর চিকিৎসা দিতে পারে। কঠিন সমস্যার সমাধান করতে পারেনা.
তাই আমি সিদ্ধান্ত নেই যে, আমি নিজেই নিজের পরিবারের চিকিৎসা করবো। তাই অনালাইনে যারা শিখায় এমন কয়েক জনের সাথে যোগাযোগ করি। পরে শিখিও।
কিন্তু বুজলাম অনলাইনে আরও বাটপার বেশি। ১-২ জন বাদে সব বাটপার। তাদের কোন আমল নেই, শক্ত কোনো হাসিলাত নেই। তাদের knowledge খবই কম এই জগৎ সম্পর্কে। প্রায় ৪ লাখ টাকা spend করি শিখার জন্য।
একজন থেকে জীন বশ করার আমল নেই। ও আমল করি । তাতে আমি আর আমার পরিবার অনেক বড় বিপদে পড়ি। অনেক খারাপ জিনিস আমাদের পরিবারের উপর এটাক করে। সবাই অসুস্থ হয়ে যাই।
অনেক খারাপ খারাপ জীন চলে আসে। যারা আমাদের পরিবারের মধ্যে প্রচুর অশান্তি সৃষ্টি করতো। ঝগড়া বিবাদ, অসুস্থতা ঘরে সবসময় লেগে থাকতো।
পরে আল্লাহর রহমতে এক ভাইয়ের মাদ্ধমে আল্লাহওয়ালা একজন আমেল ব্যক্তি পাই। পরে তিনি আমাদের এই বিপদ থেকে উদ্ধার করেন।
পরিবারের প্রায় সব কিছুই ঠিক হয়ে আসছিল। আমিও প্রচুর আমল শুরু করলাম। অনেকগুলো সূরার যাকাত আদায় করলাম। সবচেয়ে বড় যাকাত। কারণ আমি বুজতে পেরেছি যে কবিরাজি যারা শিখায় তাদের মধ্যে ৯৯% ধোঁকা বাজ। আর knowledge কম। তাই ভালো কাউকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না।
তাই আমল করে কিছু শক্তিশালী মুয়াক্কিল হাসিল করি। এরপর উনাদের মাদ্ধমে , উনাদের থেকে পরামর্শ নিয়ে আরো আমল বাড়িয়ে দিয়ে, আরও কিছু জিনিস ও শক্তিশালী কিছু হাসিল করি।
প্রায় সব কিছু অর্জন শেষ। রুহানি জগৎ সম্পর্কে বা কবিরাজি লাইনের যে কোন কাজ করা আমার পরিবার থেকে নিষেধ ছিল।
তাই আমল আমি বাহিরে করতাম। বাসায় গোপন রেখে। আমি এখন নিজে নিজের পরিবারে চিকিৎসা করার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছি।
আমার বাবা কিভাবে মারা গেল
আমার পরিবারের উপরে প্রতিদিন জীন চালান চলত, কিন্ত আমি যখন এই জগৎ সম্পর্কে নিজে সেফটি থাকার জন্য যতোটুকু জ্ঞান অর্জনের দরকার ছিল , তা অর্জন করি।
ঠিক একটি পারিবারিক সমস্যার কারণে , আমাদের শত্রুরা বিনা কারণে ক্ষেপে যায়। এবং আমার আব্বুর উপরে মৃত্যু বান দিতে থাকে। আমি বাহিরে গিয়ে আমল করে তা কাটতে থাকি, যেহেতু আমার বাসায় নিষেধ আছে।
এইভাবে ২ মাস চালান চলে মৃত্যুবান। আমাদের শত্রুদের অনেক টাকা। তাই তারা পার্মানেন্টলি কবিরাজকে টাকা দিয়ে রাখছে বাবাকে চালান দিয়ে হত্যা করার জন্য।
ওরা চালান করতে থাকে আমি কাটতে থাকি। আমি জানি ওরা যাই কিছু করুক আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন এবং কুরআনের পাওয়ারের সামনে কোনো যাদুকর টিকবেনা ইনশাল্লাহ।
হটাৎ ওদের চালান দেয়া বন্ধ হয়ে যায়, ৮-১০ দিন কোন চালান নেই। আমি সবসময় বাহিরে আমার একটা পার্সোনাল রুম আছে। যেটা আমি শুধু নিয়েছি আমার পরিবারের হাজিরা দেখা ও জীন জাদু ধ্বংস করার জন্য। ১৩ দিন চালান বন্ধ ছিল।
হঠাৎ একদিন আমার শরীর খারাপ লাগছিল। সকাল বেলা। আমি প্রতিদিন ওই সময়েই সকালে বাহিরে যাই আমার পরিবারের কোনো সমস্যা আছে কিনা তা চেক করার জন্য। কিন্ত শরীর খারাপ থাকার কারণে আমি বাসা থেকে বের হয়নি।
আব্বুরও শরিরিটা খারাপ লাগছিল সকাল থেকে। আমরা মনে করেছি , হয়তো এমনই খারাপ লাগছে, শারীরিক সমস্যা হতে পারে। হটাৎ আব্বুর কাশি শুরু হলো বিকাল ৩ টা বাজে। তারপর সাড়ে ৩ তার দিকে কাশির সাথে কফের সাথে রক্ত বের হলো। আমার কলিজাটা চিপ মেরে উঠলো।
ভাবছি বাহিরে গিয়ে চেক করে আসবো। কিন্তু সেই সুযোগ আর হলোনা। আব্বু বললো আমার থেকে খুব খারাপ লাগছে। আমাকে তোরা মাফ করে দিস। হিসাবের খাতা নে , দেনা পাওনা কত আছে তোদেরকে জানিয়ে দেই। আমরা বললাম আব্বু টেনশন করিয়েন না। ঠিক হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
আব্বু বলে ওয়াসরুমে যাবে। সবাই ধরে ওয়াসরুমে নিয়ে গেলাম। আব্বু ওয়াসরুমে। আমি চিন্তা করছিলাম বাংলাদেশে এমন কবিরাজ খুম কম আছে যারা কয়েক ঘন্টার মধ্যে মানুষ চালান দিয়ে মেরে ফেলতে পারে। বা নাও থাকতে পারে। কালকেইতো চেক করলাম আব্বুর কোনো সমস্যা নেই।
চিন্তা করতে করতে আব্বু ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে আসল। আব্বু আবার বলতে লাগলো আব্বু ওয়াসরুমে যাবেনা , পেটে চাপ আসছে , খাটেই বাথরুম করবে। আমরা বললাম আব্বু আপনি ভয় পাচ্ছেন। আপনার এমন কিছুই হয়নি যে আপনাকে খাটের উপরে ওয়াশরুমের কাজ সারতে হবে।
আব্বু বলে তোদেরকে কেন বুঝাইতে পারছিনা , যে আমি ওয়াসরুমে গেলে, তোরা ওয়াশরুম থেকে আমার লাশ বাহির করবি। তারপরেও আমরা জোর করে ওয়াসরুমে নিয়ে গেলাম। পরে আব্বু ওয়াশরুম করে , ঐখানেই পড়ে গেল।
আমরা মনে করেছি অজ্ঞান হয়ে গেছে হয়তো। পরে খাটের মধ্যে এনে শুয়াই। পরে দেখছি সারা শব্দ নেই। আব্বুর কথায় ঠিক হলো। ওয়াশরুম থেকে আমার আব্বুর লাশ বের হলো।
মেডিকেল নিয়ে গেলাম। বলল হার্টএটাক করে মারা গিয়েছে। কিন্তু আমার মন কেন জানি মানছিলোনা। বাবাকে বাড়িতে নিয়ে গেলাম দাফন করার জন্য। বাড়ী থেকে ৩ দিন পরে আসলাম।
এসেই মাত্র চেক দিলাম আব্বু কেন মারা গেল। দেখলাম ভয়ংকর রকমের কুফরী আর জীন চালানের মাদ্ধমে আব্বুকে হত্যা করা হয়েছে। আর এই কাজটা করেছে দেশের বাহিরের একজন কবিরাজ। হাজিরা দেখে তা নিশ্চিত হলাম।
আমাদের শত্রুদের গতিবিধি লক্ষ্য করে তার প্রমান পেলাম। তারা বাংলাদেশের কবিরাজকে দিয়ে অনেক ট্রাই করার পরেও যখন দেখলো, পারছেনা। তখন দেশের বাহিরের কুফরী কবিরাজকে ঠিক করলো। আব্বুর মৃত্যু ঘটালো।
কিন্তু যখন থেকে শরীর বেশি খারাপ হয়ে যাচ্ছে , তখন যদি আমি একটু বুজতে পারতাম , তাহলে চালান কেটে দিলে আব্বু আল্লাহর রহমতে সুস্থ হয়ে যেত।
অবশেষে বাবাকে বাঁচাতে না পেরে নিজে এত জ্ঞান অর্জন করাটাও বৃথা মনে হচ্ছে। এখন আমাকে মেরে ফেলার জন্য সব সময় মৃত্যুবান এবং চালান চলছে, কিন্তু আল্লাহর কুরআনের শক্তির সামনে কোনো শক্তিই টিকবেনা ইনশাল্লাহ।
আমি কেন চিকিৎসা দেয়া শুরু করলাম
আমি জানি বর্তমানে প্রচুর মানুষ অনেক কষ্টে আছে, যারা জীন ও জাদুতে আক্রান্ত। কারণ আমি ভুক্তভোগী । আমি চাইনা কেউ আমার মতো জীন ও জাদুর কারণে তাদের আপন জন হারাক।
তাই আমি জীন ও জাদুর চিকিৎসার ক্ষেত্রে কাজের পরে হাদিয়া নিয়ে থাকি। আর্থিক সমস্যা থাকেল কম নেই। একেবারে সামর্থ না থাকলে ৩ জন গরিব মানুষকে খাবার খাইয়ে দিতে বলি।
আরও অনেক কিছু বলার আছে , কিন্তু সময়ের অভাবে লিখতে পারিনি। ভবিষ্যতে পুরা বিস্তারিত দিব । বা ভিডিও আকারে দিব। সবার কাছে দোয়া প্রার্থী ।
উপসংহার: আলোর পথে আমার নতুন যাত্রা
আমি এখন নিজে আমল করতে পারি, অনেক কিছু জানি, বুঝি। আমি নিজেকে প্রস্তুত করেছি যেন আমার পরিবারকে সুরক্ষা দিতে পারি। এই যাত্রা সহজ ছিল না—কিন্তু আল্লাহর কৃপায় আজ আমি জীবিত, সচেতন, এবং অভিজ্ঞ।
আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার উদ্দেশ্য একটাই—আপনারা যেন ভুল পথে না যান, ভুল মানুষের কাছে না যান। সত্যিকারের পথ আল্লাহর পথে থাকুন ।
📌 বিশেষ অনুরোধ:
🙏 ❗আপনার কি মনে হচ্ছে আপনি জিন, জাদু বা বদনজরের শিকার?
আমাদের ফেসবুক পেজে মেসেজ করুন – Ruhani Jogot BD
🔔 আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন!
নতুন নতুন রহস্যময়, জ্ঞানগর্ভ এবং আকর্ষণীয় কনটেন্ট পেতে এখনই আমাদের ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেল ফলো করুন।
📘 Facebook: Ruhani Jogot BD
▶️ YouTube: রূহানী জগৎ
আপনার একটি ফলো আমাদের আগ্রহ ও অনুপ্রেরণা আরও বাড়িয়ে দেবে! 💙
✨ আরও পড়ুন:
📌 জীন ও জাদুর রোগ পরীক্ষা বা হাজিরা দেখার হাদিয়া 🧿
📌 কোন কাজের জন্য কত হাদিয়া দিতে হয় 🎁
📌 কালো জাদুর লক্ষণ কী কী ? 🌑